বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
#SaYeD_CHy
শুভ তেমন বুঝলো মেয়েটা মুখে মুখে কথা বলে।তাই চায়ে চুমুক দিচ্ছে সেটাও রঙ চা।দুধ চা ২টাকা বেশি তাই রঙ চা টাই বেস্ট।
মেয়েটা তার থেকে ৫টাকার দুইটা বিস্কুটের প্যাকেট খেয়ে ফেলেছে।তাই সে আজ খালি পেট থাকতে হবে।কিন্তু মেয়েটাকে তো সাথে রাখা যাবে কে কি মনে করবে।
বিকালে একটু শুবে মেয়েটা আগে থেকে ঘুমিয়ে পড়েছে।কিন্তু শুভর একটু ভালো লাগলো।মেয়েটার মুখে হালকা চুল কি সুন্দর।
সে একটু হাটতে গেল।আচ্ছা এত কাহিনী যে করলাম মেয়েটা হল সুবাসিনী।সবাই তাকে সুবা ডাকে।তো সুবার বাড়ি হল সিলেট।
সুবা ঘুম থেকে উঠে দেখে শুভ নাই।কিন্তু শুভ কোথায় গেল??চারদিকে খুজতে লাগল।চোখের এক কোণায় পানি চলে আসে।
শুভ এসে দেখে মেয়েটা কাদছে...
শুভকে সেখানেই দেখে তাকে মারছে
তুই কোথায় গিয়েছিলি!!!আমি কি ভয় পেয়েছিলাম!!
আমি একটু হাটতে গিয়েছিলাম!!
আর আমাকে ছেড়ে কোথায়ও যাবি না!!!
শুভ তো অবাক বউয়ের মত তাকে শাসন করছে।আর আনমনে হেসে উঠে।কিন্তু মেয়েটার মুখ লাল হয়ে আছে।
তাই তাকে বিকে আগলে নেয়।সুবা সব কষ্ট ভুলে যায় যখন শুভর বুকের স্পর্শ পাই।সে জানে না একটা অন্যরকম অনুভূতি তার মধ্যে কাজ করে।
ঘন রাত,শুভ তার ব্যাগ থেকে বই বের করে পড়ছে।শুভর বিষণ ভালো লাগে বই পড়তে।তাই মা-বাবা কে না বলে ছোট থাকতেই টাকা জমিয়ে বই কিন্তু।
বইটা মুখে নিয়ে শুভ ঘুমিয়ে পড়ে।সুবা তার মুখ থেকে বইটা নিয়ে তাকে শুয়ে দিল।আর নিজে বইটা পড়া শুরু করে দিল।
কিছুক্ষন পর....
শুভ দেখে মেয়েটা মনোযোগ সহকারে বই পড়ছে।আর ঘুমের ভান করে তাকে দেখছে।দুইজনের মশার মাঝে বসে আছে।
দুইজনের অবশেষে ঘুম চলে আসে।সকালে ঘুম থেকে শুভ নামায পড়তে যায়।
নামায থেকে এসে এক কাপ চা থেকে দুই কাপ কারন সুবা যে আছে।হঠাৎ শুভ একটা খবরের কাগজ পেল যেখানে একটা চাকরির অফার আছে।
শুব বেশিক্ষণ লেট করলো না।চাকরির জন্য চলে গেল।এদিকে সুবা একা কি করবে তাই সে বসে আছে।
কিছুক্ষন পর.....
সুবার আর ভালো লাগছে না।তাই একটু হাট দিল।উদ্দেশ্যহীন হাটা।এদিকে শুভ তার ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
মধ্যবিত্তের পরিবারের ছেলে বলে শুভকে অনেক কষ্ট করে লেখা পড়া করতে হয়েছে।কিন্তু সে চাকরির প্রবলেম।
কিন্তু আজকে ইন্টারভিউ দিয়ে সে ক্লান্ত।তাই সে শুয়ে পড়লো।অনেকক্ষন পর তার চোখ খুলল।দেখে সুবা তার তার পা মাথা টিপে দিচ্ছে।তার শান্তি লাগছে নরম হাতের ছোয়া পেয়ে।
তার মনে হচ্ছে সব অশান্তি তার মাথায় নাই।
চলবে.....
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
Sabbir Hossain
User ৪ বছর, ৪ মাস পুর্বেMobarak
User ৪ বছর, ৪ মাস পুর্বেIshika Ishu
User ৪ বছর, ৪ মাস পুর্বেRehnuma Ahmed
Golpobuzz ৪ বছর, ৪ মাস পুর্বেফারহান হোসেন
User ৪ বছর, ৪ মাস পুর্বে