বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

ধৃতরাষ্ট্রের জীবনবৃত্তান্ত ২

"পৌরাণিক গল্প" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান মোঃ তাওহীদ(guest) (০ পয়েন্ট)

X এভাবে কথা কাটাকাটি করার সময় মা পাখিটি গাছ থেকে আগুনে পড়ে যায়।রাজা দেখে তীর দিয়ে জ্বলসে যাওয়া পাখিটিকে তুলে খেল।পাখিটিকে খেয়ে রাজার খিদে আরো বেড়ে যায়।রাজা দেখল যে গাছের ওপর আরো পাখি আছে।তাই সে গাছে ওঠে বাবা পাখি এবং ছানাগুলোকে ধরে ফেলে।রাজা তীর দিয়ে এক একটি পাখির চোখে বিদ্ধ করে এবং আগুনে জ্বলসে খায়।তার এই কৃতকর্মের জন্য পরের জন্মে তিনি অন্ধ এবং কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে শতপুত্র হারান।তিনি গান্ধার রাজ্য আক্রমণ করে রাজকন্যা গান্ধরীকে বিবাহ করে।তার স্বামি অন্ধ থাকায় তিনি নিজের চোখ ঢেকে রাখতেন।গান্ধারী ধৃতরাষ্ট্রের ঔরসে গর্ভবতী হয়।গান্ধারী যখন গর্ভবতী তখন অন্ধ রাজা ধৃতরাষ্ট্রের সেবাযত্ন করার জন্য এক বৈশ্য দাসী রাখা হয়।দাসী অসাবধনতাবশত অন্ধ রাজাকে ছুঁয়ে ফেলে।যে কারণে রাজা কামের বশফর্তী হয়ে গান্ধারীর অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে দাসীকে নগ্ন করে সম্তোগ করে।গান্ধারীর গর্ভে ধৃতরাষ্ট্রের একশ পুত্র ও একটি মেয়ে এবং বৈশ দাসীর গর্ভে যুযুৎসু নামক পুত্রের জন্ম হয়।কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে যুযুৎসু ব্যাতীত সকল পুত্র নিহত হয়।যুদ্ধের পর যুদিষ্ঠিরের আশ্রয়ে কিছুকাল থাকেন।শেষকালে গভীর তপস্যারত অবস্থায় গান্ধারী ও কুন্তির সাথে অগ্ণিকুন্ডে মৃত্যু হয়।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ১০২৫ জন


এ জাতীয় গল্প

→ ধৃতরাষ্ট্রের জীবনবৃত্তান্ত

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • রামিশা নূর রাওহা
    User ৪ বছর পুর্বে
    চলে যেতেই তো চায়!! কিন্তু পারি না যে!! অদৃশ্য মায়ার বাধন আমাকে বেধে রেখেছে।সারাক্ষণ আমার মাথায় জিজে ঘোরে!! রাত্রে ঘুমালে যখন হঠাৎ জেগে উঠি তখন ঘুম ঘুম চোখে জিজেতে এসে বসে থাকি!! ঘুমের মাঝেও আমি স্বপ্নে দেখি জিজেতে আড্ডা দিচ্ছি!! আজব কান্ড!! আমি রাগ করে অনেক কিছু ভুলে থাকতে পারি!! কিন্তু জিজের কাছে আমার রাগও হার মানে!! একি ছলনাময়ী জিজে!! সারাক্ষণ আমাকে খুজেঁ!! আমি পারব, পারব, পারব এটাকে ছাড়তে!! কিন্তু না!! পৃথিবীর যত মজবুত বাধনই হোক না কেন, তিন অক্ষরবিশিষ্ট বিদায় নামক শব্দটা মুহূর্তের মাঝেই তা ছিন্ন করে ফেলতে সক্ষম।কিন্তু এই জিজেতে কতজনের কাছ থেকেই যে কতবার বিদায় নিয়েছি, বাট হাস্যকর এইসব বিদায়ে কাজের কাজ তো হলোই না উল্টো আরো বেশি বেশি হাজিরা দিতে আসি।জিজেকে ছাড়া আদৌ কী সম্ভব, যদি এটাকে সম্ভব করতে পারি তাহলেই আমি সফল হব।বিদায় জিজে।হি হি হি হি (কিছুক্ষণ পর যেই সেই, আমার নিজেকে জিজেতে আবিষ্কার করব )

  • M.H.H.RONI
    Golpobuzz ৪ বছর পুর্বে
    তাহলে ইউ চলে যান।

  • রামিশা নূর রাওহা
    User ৪ বছর পুর্বে
    জিজেকে এজন্যই ভালো লাগে কারন জিজে মাঝে মাঝে নিরব থাকে!! তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা যায়!! আই লাইক ইট!! বাট এখন যদি এফবিতে যাই, দেখা যাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কাকে বলে, মানুষের মাথা মানুষ খায়!! ডিসগাস্টিং যত্তসব!! দুঃখের কথা কারে কই!! আই লাউ ইউ জিজে!! আই ফু ইউ জিজে!! আই সি ইউ জিজে!! দূষণমুক্ত পরিবেশে বেড়ে উঠছ তুমি জিজে!! জিজে জিজে জিজে!! বাট যত যাই হোক, মাথায় একটাই টেনশন কী করে আমি ভার্চুয়াল লাইফ থেকে পুরোপুরো মুক্তি পাব!! এফবি, জিজে, এনবি এই তিনটা সোশ্যাল সাইট না থাকলে আমার অস্তিত্বও ভার্চুয়ালে থাকত না।দুঃখের ব্যাপার, তিনটাই আছে, থাকবে, আর তার সাথে সাথে আমাকেও বার বার ফিরে আসতে হবে!! আমি চাইনা, থাকতে চাই না, ফিরতে চাই না, চাই না, চাই না এই যান্ত্রিক জীবনে নিজেকে দেখতে।