বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

ভয়ানক মৃত্যু

"ভূতুড়ে অভিজ্ঞতা" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Rocky (০ পয়েন্ট)

X মৃত্যুর কস্ট কি ভীষন তা জীবিত কোনো মানুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। সাধারন এবং স্বাভাবিক মৃত্যু আমদের সবারই কাম্য। কিন্তু তারপরও অনেককেই পেতে হয় অস্বাভাবিকতা। মৃত্যু পরবর্তী কাজ হচ্ছে কবর দেয়া। কিন্তু আজব এ পৃথিবীতে অনেক কিছুই ঘটে। ভুলবশত জীবিত অবস্হায় কবর দেয়া হয়েছে এমন কিছু সত্যিকার কাহিনী নিয়ে পড়ুন। ভার্র্জিনিয়া ম্যাকডোনাল্ড ১৮৫১,নিউইয়র্কঃ অসুস্হ হয়ে মারা যাবার পর একে কবর দেয়া হয়। কিন্তু তার মা বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে ভার্র্জিনিয়ার মৃত্যু হয়েছে। তাকে কেউই মানছিলেন না। সবাইকে অন্তত একবার কবর খোঁড়ার জন্য অনুরোধ করেন তিনি। অনেক চেস্টার পরে কবর খোঁড়া হয়। মায়ের বিশ্বাসই ঠিক হোলো! দেখা গেলো ভার্র্জিনিয়া কবরে তার কাপড় ছিঁড়ে ফেলেছে এবং নিজের হাত কামড়ে মাংস আলাদা করে ফেলেছে। তার কবরে ভেতরে এভাবেই মৃত্যু হয়। ম্যাডাম ব্লানডেন ১৮৯৬, ইংল্যান্ডঃ মৃত্যুর পর তাকে একটা স্কুলের পাশে সমাহিত করা হয়। পরদিন স্কুলে ছাত্ররা আসলে কবরের ভেতর থেকে গোঙানীর শব্দ শুনতে পায়। সাথে সাথে কবর খুঁড়ে ব্লানডেনকে বের করা হয় এবং সে তখনই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। কবরের ভেতরে মৃত্যু যন্ত্রনায় সে নিজের হাত ও মুখ আঁচড়ে শেয করে ফেলেছিলো। কলিনস ১৮৮৬, কানাডাঃ এ মেয়েটাকে কবর দেয়ার কিছুদিন পরে মৃতদেহ অন্য জায়গায় সরানোর দরকার হয়। কবর খুঁড়ে দেখা যায় কলিনস মৃত্যু যন্ত্রনায় তার কাপড় ছিঁড়ে ফেলেছে, তার হাঁটু থুতনীর কাছে এনে রেখেছে এবং হাত দুটো মাথার পেছনে বাঁকা করে আটকে ফেলেছে। জেনকিনস ১৮৮৫, নর্থ ক্যারোলাইনাঃ অসুস্হ হয়ে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যায় তার এবং পুরো শরীর শক্ত হয়ে যাওয়ায় সবাই ভেবেছিলো বোধহয় মারা গেছে জেনকিনস। তাকে কবর দেয়া হয়। একটা গুজবের কারনে তার কফিন খোঁড়া হয়। লাশ বের করে দেখা যায় জেনকিনস এর হাতে তার ছেঁড়া চুল, তার নখে ও মুখে রক্তের দাগ। আর কফিনের গায়ে নখের আঁচড়। সম্ভবত মৃত্যু যন্ত্রনায় সে নখ দিয়ে কফিনের গায়ে আঁচড় কেটে তা খুলতে চেয়েছিলো। ম্যাডাম ববিন, ১৯০১, আফ্রিকাঃ এনার মৃত্যুর মত ভয়ানক মৃত্যু করে হয়েছে কিনা তা মনে হয় না। ইয়েলো ফিভারে আক্রান্ত ববিন ছিলেন অন্তঃসত্বা। হঠাৎ ভীষন অসুস্হ হয়ে যাওয়ায় তাকে মৃত ঘোষনা করে কবর দেয়া হয়। এক নার্সের কথায় ববিন এর বাবা তার কবর খোঁড়ার ব্যবস্হা করে। যা দেখা যায় তা বর্ণনাতীত। ববিনের কবরের মধ্যেই বাচ্চা হয়েছে এবং দুজনেই ওখানেই মৃত্যু বরন করেছে। আসুন সবাই স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য প্রার্থনা করি।


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ১১৪৪ জন


এ জাতীয় গল্প

→ ভয়ানক মৃত্যু

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • 丂ᕼᗩᕼᗩᖇᓰᗩᖇ
    User ২ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    gjgj

  • Rakibul Hasib
    Guest ৬ বছর, ১০ মাস পুর্বে
    Allah tumi amader mumin nabanaia kobore nio na!!!

  • nayeftaye
    User ৭ বছর, ৫ মাস পুর্বে
    nice

  • এমদাদুল হক
    Guest ৭ বছর, ৫ মাস পুর্বে
    allah amader shohai hon