বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
জমজম কূপ
"সত্য ঘটনা" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান zami (০ পয়েন্ট)
X
-------জমজম কূপের রহস্য, যেখানে বিজ্ঞান ব্যর্থ------
।
২৪ জন ডুবুরি জম জম কূপ তলদেশ থেকে নিয়ে এল অজানা তথ্য !কুদরত দেখে অবাক বিজ্ঞানীরা
ষাটের দশকের কথা। তখন ছিল বাদশাহ্ খালেদের শাসনামল। ওই সময় আধুনিক যন্ত্রপাতির দিয়ে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল জম জম কূপটি। জম জম কূপটি পরিষ্কারের কাজ তত্বাবধান করেন প্রকৌশলী ইয়াহইয়া কোশক।
ইয়াহইয়া কোশকের প্রদত্ত বিবরণ থেকে বলা যায়, বড় ধরনের কয়েকটি পাথরের তলদেশ থেকে প্রবল বেগে পানি উৎসারিত হচ্ছে। সবচাইতে বড় পাথরের চাঙ্গটির উপর স্পষ্ট আরবী হরফে ’বি-ইসমিল্লাহ্ কথাটি উৎকলিত রয়েছে। আব্দুল মুত্তালিব-এর সময় কুপের গভীরতা ছিল মাত্র ১৪ ফুট।
খলিফা মামুনুর রশীদের আমলে পুনরায় খনন করা হয় এই জম জম কুপ। এ সময় পানির নিঃসরণ খুব বেড়ে গিয়েছিল। এমনকি কূপের বাইরে উপচে পড়া শুরু করেছিল। দীর্ঘ কয়েক শতাব্দী পর সৌদি সরকার আধুনিক মেশিনের সাহায্যে কুপকে পুনঃখনন করেন।
২৪ জন ডুবুরি কুপের তলদেশে গিয়েছিলেন তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য। ডুবুরিরা দেখেন, সেখানে রং-বেরংয়ের মাটির স্তর জমাট বেঁধে আছে, আর অবিরাম নির্গত পানিকে পরিশোধন করছে। তারা আল্লাহর এ কুদরত দেখে বিস্মিত হয়ে যান। বর্তমানে জম জম কুপের গভীরতা ৫১ ফুট।
এক নজরে জম জম কূপের তথ্যগুলো-
১. আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
২. ভারী মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার পানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিক সৃষ্টির সূচনাকালের ন্যায়।
৩. পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি, জন্মায়নি কোন ছত্রাক বা শৈবাল।
৪. সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে, মাত্র ১১ মিনিটেই আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
৫. এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকে একই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক’য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
৬. সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।
৭. এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমান অন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এই পানি শুধু পিপাসা মেটায় তা না, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
৮. এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমান বেশী থাকার কারণে এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।
৯. এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায।
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
Md.Soliman Sikder
User ৫ বছর পুর্বেMd.Ajaharul Islam Rony
User ৫ বছর, ৬ মাস পুর্বেউড়ন্ত পায়রা
User ৫ বছর, ৬ মাস পুর্বেzami
User ৫ বছর, ৬ মাস পুর্বে♣Black Rose ♣
Guest ৫ বছর, ৭ মাস পুর্বে♣Blue Butterfly ♣
User ৫ বছর, ৭ মাস পুর্বে