বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

পরীর গল্প---part---15

"ফ্যান্টাসি" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Md Sumon Al Hasan (০ পয়েন্ট)

X Writing by #md sumon al hasan.Part-15 . অামাদের কে বাহিরে অাসতে দেখে অাবির দৌড়ে এসে বল্লো ঈলিনার অনেক বিপদ কে যেনো ঈলিনাকে কালো যাদু করেছে তুই ঈলিনাকে বাঁচা। -কি বলছিস এই সব ও তো বলেছে ওর মায়া শক্তির কাছে কালো যাদু কাজ করে না। নিশ্চই কেউ স্বরযন্ত্র করেছে। যাওরার সময় ঈলিনা এই অাংটি টা দিয়ে বলেছে তোকে দিতে অার বলেছে এই অাংটি তে একটা চুমু দিতে। অামি অাংটি টা নিয়ে একটা চুমু দিলাম সাথে সাথে অাকাশে বজ্রপাত শুরু হলো। অাকাশ থেকে একটা অালো অামাদের দিকে অাসছে, অালোটা ধিরে ধিরে বড়ো হতে লাগলো হঠাৎ অালোটার ভিতর থেকে একটা ঘোড়ার ডাক শুনা গলো এর পর অালোর ভিতর থেকে শুভ্র সাদা রংএর পঙ্খীরাজ ঘোড়া বের হলো। পঙ্খীরাজ ঘোড়াটি অামার সামনে এসে দাড়ালো অার পা উঠিয়ে অনেক জোরে জোরে ডাকতে শুরু করলো অামি ঘোড়াটির মাথায় হাত রাখার সাথে সাথে ঘোড়াটি শান্ত হয়ে গেলো। অাবির তুই বাসায় যা অামি অামার ভালোবাসাকে মুক্ত করতে যাচ্ছি। শুভ আত্মা তুমি অামাকে অারেকটু সাহায্য করতে হবে তুমি অাবার অামার শরীরে অাবার প্রবেশ করো। অাত্মা বল্লো অাপনার ভালোবাসার জন্য কিছু করতে পারবো এইটা অামার জন্য অনেক বড় বেপার। -তার অাগে এই ফুলটাকে একটা নিরাপদ পবিএ জায়গায় রাখতে হবে। অামি পঙ্খীরাজের উপর উঠে বল্লাম তোমরা এখানেই থাকো অামি ফুলটাকে নিরাপদ জায়গায় রেখে অাসছি। এদিকে তান্ত্রিকের স্বরযন্ত্রের কথা তৃশা জেনে গেছে। তৃশার একটা ভুলের জন্যই পরী অাজ বন্ধি। তৃশা তান্ত্রিকে বল্লো তুমি অামাকে মিথ্যে বলেছো। অামি তেমার এই ইচ্ছে কখনো সত্যি হতে দিব না। তান্ত্রিক একটা অট্ট হাঁসি দিয়ে বল্লো তুই একটা সাধারন মেয়ে অামার কোন কিছুই করতে পারবি না অার কিছুক্ষণ পর এই পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালি তান্ত্রিক হবো অামি। হু হা হা হা হা। এদিকে ফায়াজ একটা মসজিদের ভিতর গিয়ে পকেট থেকে ফুলটা বের করে রেখে সেই বাড়িটার সামনে অাসলো। শুভ অাত্মাকে বল্লো এখন তুমি অামার শরীরে প্রবেশ করো, সাথে সাথে শুভ অাত্মা ফায়াজের শরীরে প্রবেশ করলো। অাবির তুই বাড়িতে যা। একটা মেয়েলি কণ্ঠে বল্লাম। অামি পঙ্খীরাজ কে নিয়ে তান্ত্রিকের অাস্তানার দিকে উরতে শুরু করলাম। তান্ত্রিক মন্ত্র পড়ছে হঠাৎ একটা বিকট শব্দ শুনে তান্ত্রিক অবাক হয়ে গেলো। কে যেনো হাঁসছে। তান্ত্রিক তাকিয়ে দেখে তৃশা হাঁসতেছে। তান্ত্রিক ভয় পাচ্ছিস? তোর খেলা শেষ। তান্ত্রিকের অাস্তনার দেয়াল ভেঙ্গে পঙ্খীরাজকে নিয়ে অামি তান্ত্রিকের সামনে এসে দাড়ালাম। তান্ত্রিক অামাকে দেখে বল্লো তুই অামার কিছুই করতে পারবি না এই বলে মন্ত্র পাঠ শুরু করলো কিন্তু কোন মন্ত্রই প্রয়োগ হচ্ছে না। অামি পঙ্খীরাজ থেকে নেমে বল্লাম তোর মতো খারাপ মানুষের এই পৃথিবীতে থাকার কোন দরকার নেই। তান্ত্রিক অামার গলার স্বর শুনে বল্লো তুই কে? অামি একটা হাঁসি দিয়ে বল্লাম মরার অাগে তুই জানতে পারবি না অামি কে। তান্ত্রিক বল্লো অামাকে মারিস না অামার প্রণ ভিক্ষা দে অামি ভুল করেছি অামি পরী রাজকন্যাকে মুক্ত করে দিচ্ছি। তান্ত্রিক মন্ত্র পড়লো, ঈলিনা মুক্ত হয়ে অামার সামনে অাসলো। অামি ঈলিনাকে জরিয়ে ধরলাম। এই সুজুগে তান্ত্রিক পালানোর জন্য উঠে দাড়ালো ঈলিনা তার মায়া শক্তি দিয়ে তান্ত্রিককে পাথর বানিয়ে দিলো। তান্ত্রিকের অাত্মা টা একটা অাংটির মধ্যে প্রবেশ করলো। ঈলিনার চোঁখের ইশারাতে সেই চুলটা ওর মাথায় যেই জায়গায় ছিলো সেখানে গিয়ে জোরা লেগে গেলো। অামার শরীর থেকে শুভ অাত্মাটা বের হয়ে গেলো সাথে সাথে অামার অাত্মা অামার শরীরে প্রবেশ করলো। অামি তৃশার কাছে গিয়ে বল্লাম তুমি এতোটা নিচু মনের জানা ছিলো না। তুমি অামার ভালেবাসাকে অালাদা করার জন্য এই কাজটা করতে পারছো ছি। অামি কখনোই তোমাকে ক্ষমা করবো না। সাথে সাথে ঈলিনা অামার পাশে এসে বল্লো ওর কোন দোষ নেই। ওকে ক্ষমা করে দাও। ও তোমাকে বাঁচানোর জন্যই এমনটা করেছে। তান্ত্রিক ওকে মিথ্যে বলে এ কাজটা করাতে বাধ্য করিয়েছে। তৃশা তুমি ওর কথায় কষ্ট পেও না ও কিছুই জানে না। এর পর ঈলিনা বল্লো তোমার উপর তান্ত্রিকের মন্ত্র শক্তি কাজ করেনি কেনো জানো? কারন তোমার পকেটে সেই ফুলটার ছোট্ট একটা পাপড়ি ছিড়ে রয়ে গেছে। কিন্তু তোমার চোখ নীল কেনো? -কি বলছো এইসব অামার চোখ কেনো নীল হবে। ঈলিনা মায়া শক্তি দিয়ে একটা অায়না ধরলো অামার সামনে। অামি অামার চোঁখ দেখে রীতিমতো অবাক। অামার চোঁখ গুলো নীল। অামার চোঁখ নীল হবার কারন না জেনে অামি ঈলিনাকে বল্লাম, হাতে সময় খুব কম তোমরা অাবিরদের বাসায় যাও অামি গিয়ে ফুলটা নিয়ে অাসি। অামাদের অাবার পরীস্থানে যেতে হবে। ঈলিনা বল্লো সাবধানে যেও। অামি গিয়ে ফুলটা নিয়ে অাসলাম এদিকে অাবিরদের ছাদে ঈলিনা শুভ অাত্মা অাবির অার তৃশা অামার জন্য অপেক্ষা করছে। অামি অাসার পর পঙ্খীরাজ থেকে নেমে তৃশার সামনে গিয়ে বল্লাম অামি না বুঝে তেমাকে অনেক কিছু বলেছি মনে কষ্ট রেখো না। অার অশেষ অশেষ ধন্যবাদ শুভ অাত্মা তোমাকেও তুমি না থাকলে অামি কিছুই করতে পারতাম না। বন্ধু অাবির তোকেও ধন্যবাদ অামাদের পাশে থাকার জন্য। ঈলিনা বল্লো তোমরা সবাই ভালো থেকো অামরা পরীস্থানে যাচ্ছি। অামি পঙ্খীরাজের উপরে উঠলাম ঈলিনা অার অামি একসাথে উরতে শুরু করলাম. . চলবে..............


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৮৩১ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • Md Sumon Al Hasan
    Golpobuzz ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    9 part ta delet hoyche

  • Sayaan Islam (TOM )
    User ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    NexT part ta kobe dibe vaia ....

  • Sayaan islam
    User ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Ai golper 9 part kothay neyi naki

  • Black Rose
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Next part kobe diben ???

  • Black Rose
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Next ??

  • Black Rose
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Tarpor ??

  • Sayaan islam
    User ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Nice....next

  • Md Sumon Al Hasan
    Golpobuzz ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    ok tnx

  • Mehedi Hasan Tamim
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    next

  • DREAM BOY
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    নাইচ

  • Md Sumon Al Hasan
    Golpobuzz ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    tnx

  • Orni
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Valo laglo....

  • Md Sumon Al Hasan
    Golpobuzz ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    tnx @anyone

  • Jerry ◎
    User ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Wlc

  • Anyone
    Guest ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Nice.....

  • Md Sumon Al Hasan
    Golpobuzz ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    tnx jerry

  • Jerry ◎
    User ৫ বছর, ৮ মাস পুর্বে
    Nice