বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

অলীক বিকেল

"বুক রিভিউ " বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান মোঃআলমামুন আলম আরজু (০ পয়েন্ট)

X লেখক:সুচিত্রা ভট্টাচার্য শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ভাড়ার গাড়ির নরম গদিতে হেলান দিয়ে বন্ধ কাচের ওপারটাকে দেখছিল অন্তরা। না, কলকাতার এ অঞ্চলটা মোটেই বদলায়নি। ওয়েলিংটন বউবাজারের মোড় ঠিক একই রকম ঘিঞ্জি। ট্রামলাইনের দুধারে পুরনো বাড়িগুলো এখনো বহাল তবিয়তে বর্তমান। ভগ্নপ্রায় দশায়। হতশ্রী চেহারায়। সেই তখনকার দোকানপাটগুলোও যেন একই রূপে বিরাজ করছে এখনো। মেডিক্যাল কলেজের লাল লাল বাড়িও কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। একে কি সময়ের থেমে থাকা বলে? হয়তো বা।ড্রাইভারের গলা শোনা গেল, কলেজ স্ট্রিট এসে গেছে ম্যাডাম। গাড়ি কোথায় রাখব?— দেখুন না, কোথায় পার্ক করা যায়। আমাদের কলেজের…। বলেই থমকাল অন্তরা, মানে— প্রেসিডেন্সির উল্টোদিকের রোডটায়…— ওখানে খুব ভিড় হবে ম্যাডাম, জায়গা মেলবে না।— তবু…দেখুন না চেষ্টা করে…সত্যি রাস্তাটা মানুষে মানুষে থইথই। ঠিক যেমনটা থাকত তখন। কিংবা তার চেয়ে বেশি বৈ কম নয়। সার সার বইয়ের দোকান থেকে লোক যেন উপচে পড়ছে পথে। তাদের কাটিয়ে কুটিয়ে অবিরাম হর্ন দিতে দিতে কোনোক্রমে কলেজ স্কয়ারের কোণটায় এলো ড্রাইভার। ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি গাড়ি বেরোচ্ছিল, সুযোগ বুঝে দখল করে নিয়েছে ফাঁকটুকু।অন্তরা নামল গাড়ি থেকে। সালোয়ার-কামিজেরদোপাট্টাখানা গুছিয়ে নিল কাঁধে। মানুষের জঙ্গল ভেদ করে পায়ে পায়ে এগোচ্ছে কফি হাউসের দিকে। বুকে টিপটিপ উত্তেজনা। আপন মনে হেসেও ফেলল একটু। এমন উদ্ভট খেয়ালের কোনো মানে হয়? কাল ব্যাঙ্গালোরে ফিরে যাবে, তার আগে আজ দুপুরে দিব্যি চষে বেড়াচ্ছিল এলগিন রোডের শপিং মলখানা, দুই হাত উপুড় করে কেনাকাটাও চলছিল বেশ, হঠাৎ যে কেন স্মৃতি রোমন্থনের বাইচাপল? মাত্র ৪৪ বছর বয়সে এসব কি শোভা পায়? কিংবা কে জানে, হয়তো এই বয়স থেকেই ফের চাগাড় দিতে শুরু করে স্মৃতিরা। লোভ হয় পুরনো দিনগুলোকে আবার ছুঁয়েছেনে দেখতে। ভাগ্যিস এবার সৌমাল্য আসেনি সঙ্গে, এলে হয়তো কফি হাউসে পাড়িই জমাতে পারত না অন্তরা। সৌমাল্যযে ধাতের মানুষ, বউয়ের এ ধরনের শখ জেগেছে শুনলে সে ভিরমি খেত নির্ঘাত।কফি হাউসের গেটে পৌঁছে অন্তরা পলক থামল। বিড়ি-সিগারেটের দোকানটা অটুট; কিন্তু সেই বুড়ো দোকানিটা নেই। তার জায়গায় এক ছোকরা। বুড়োর ছেলে? অসম্ভব নয়। একটা একটা করে সিঁড়ি ভাঙছিল অন্তরা। কান খাড়া করে শুনছিল সেই পুরনো গমগম আওয়াজটা আসে কি না। উঁহু, নেই তো! ওমনি কপালে পলকা ভাঁজ। ছেলেমেয়েদের আনাগোনা কি কমে গেছে কফি হাউসে?দোতলায় উঠে কফি হাউসের অন্দরে পা রেখে ভুল ভাঙল অন্তরার। নাহ্, আছে তো ছড়িয়েছিটিয়ে, টেবিলে টেবিলে। তবে তেমন একটা উচ্চকিত নয় যেন। কফি হাউসের ভোলও তো বদলে গেছে আমূল। অ্যালবার্ট হলের সেই প্রাচীন অভিজাত রূপে এখন হালফ্যাশনের ঝাঁচকচকে পরিপাট্য। ঝকঝকে দেয়াল, চকচকে টেবিল-চেয়ার, লম্বাডাঁটি ফ্যানগুলোর মলিন লুকটাও কোথাও উধাও। যে টেবিলটায় তারা নিয়মিত আড্ডা জমাত, সেখানে এক তরুণ ল্যাপটপ খুলে কী দেখাচ্ছে এক তরুণীকে। নিশ্চয়ই লিটল ম্যাগাজিনের পাতা নয়, কিংবা কোনো কবিতার লাইনও নয়…। সেই পাগলটার মতো দুই হাত নাড়িয়ে, মাথা ঝাঁকিয়ে কোনো টেবিলে কথা বলছে কি কেউ? উঁহু, গোটা হলটাই বড় বেশি শান্তশিষ্ট। সিগারেটের ধোঁয়া নেই, আড্ডাখানার মিশ্র কোলাহল নেই, নেহাতই একটা আটপৌরে রেস্টুরেন্ট। দূর দূর, স্মৃতির সঙ্গে কিছুই মেলছে না, এতটা ছুটে আসা বৃথা হলো অন্তরার। স্রেফ সময়ের অপচয়।আইফোন বাজছে। ভ্যানিটি ব্যাগ খুলে তাড়াতাড়ি মনিটরে চোখ রাখল অন্তরা। মা।ঈষৎ উদ্বিগ্ন স্বরে অন্তরা জিজ্ঞেস করল, কী হলো?— কিছু না। তোর কেনাকাটা শেষ?— মোটামুটি। বুবাই ঠিক আছে?— হ্যাঁ, হ্যাঁ। ওকে নিয়ে সমস্যা নেই। ও তো লক্ষ্মী ছেলে।— কী করছে ও?— চুপটি করে বসে আছে বারান্দায়। লেক দেখছে।— কথা বলছে কিছু? নিজে থেকে?— ওই একটা…দুটো…।— বিকেলে কিছু খেয়েছে?— হ্যাঁ। ওর যা বাঁধাধরা খাওয়া। ম্যাগি নুডল্স। ওসব নিয়ে তুই ভাবিস না।ধীরেসুস্থে বাজার সেরে আয়।মার শেষ বাক্যটি আশ্বাসের মতো শোনাল কি? ফোন রেখে অন্তরা ক্ষণিক বিমনা। মা যে তার অতি শান্ত নাতিটিকে নিয়ে খুব স্বস্তিতে নেই, এ তোমার ফোন করা থেকেই টের পাওয়া যায়। মার এই অস্বচ্ছন্দ অনুভূতিটাকে খুব একটা দোষ দেওয়া যায় না। অটিস্টিক নাতিটিকে নিয়ে দাদু দিদা যে যথেষ্ট মনঃকষ্টে থাকে, এ তো অন্তরার অজানানয়। কতবার তো বাবা-মাকে সে বুঝিয়েছে, বুবাইয়ের অটিজম কোনো অসুখ নয়, এটা একটা বিশেষধরনের মানসিক প্রতিবন্ধকতা মাত্র। সারাক্ষণ আত্মমগ্ন হয়ে থাকা, কিংবা লোকজনের সঙ্গে মিশতে না পারা কিংবা এলোমেলো কথা বলা, এ ধরনের বাচ্চার স্বভাব। যা কি না আস্তে আস্তে একদিন কেটেও যায়। শুধু তার প্রতি সারাক্ষণ বাড়তি মনোযোগ দিতে হয়, এই যা।— দিদি, দাঁড়িয়ে কেন, বসুন।অন্তরা চমকে তাকাল। উর্দি পরা এক বেয়ারা।সামনেই একটা ফাঁকা টেবিল দেখে চেয়ার টেনে বসে পড়ল অন্তরা। বেয়ারাটিও এসেছে সঙ্গে সঙ্গে— কী নেবেন দিদি?অন্তরা বিড়বিড় করে বলল, মেন্যুকার্ড নেই?— হ্যাঁ। ওই তো টেবিলেই।— দিচ্ছি অর্ডার। আগে একটু জল।সরে গেছে বেয়ারা। অন্তরা মেন্যুকার্ডটা টানল, খুলল না। ছোট্ট একটা শ্বাস পড়ল। মা-বাবাকে সে যা বোঝায়, নিজে সে কি তা মানে? ১১বছর হয়ে যাওয়া ছেলেকে এখনো সে যে চোখের আড়াল করে না, সে কি এমনি এমনি? স্নায়ুবিদ মনোবিদ শিশুবিশেষজ্ঞদেরদরজায় দরজায় সে কি অকারণে ঘুরে বেড়াচ্ছে? বুবাইয়ের জন্যই না সে চাকরি ছেড়েছে, বুবাইয়ের জন্যই না সে গোটা পৃথিবীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন? বুবাইয়ের জন্যই না তারআর সৌমাল্যর মধ্যে আজ বড়সড় চিড়ের আভাস? বুবাই যখন বোস্টনে জন্মাল, অন্তরা নাকি বুবাইয়ের প্রতি যথেষ্ট মনোযোগ দেয়নি, আর তাতেই নাকি বুবাইয়ের অটিজম ধরা পড়তে অনেক দেরি হয়ে গেছে! সৌমাল্যর এহেন অভিযোগের পাল্টা নালিশ তো অন্তরারও তূণে মজুদ। দিনরাতঅফিস অফিস অফিস। ছেলের পেছনে কতটা সময় দিয়েছে সৌমাল্য? বোস্টনের ওই বাড়িটা তো ছিলনৈঃশব্দ্যের এক খাঁচা, সারা দিনে সেখানে একটা শব্দও উচ্চারিত হত কি না সন্দেহ। এমন গৃহে সন্তান যে অটিস্টিক হবে, এ আর কী এমন আশ্চর্যের।যা-ই হোক, অন্তরা কারুকে দোষারোপ করতে চায় না। তার কপালটাই মন্দ, এ তো সে মেনেই নিয়েছে। এখন ছেলের সঙ্গে লেগে থেকে থেকে তাকে আর পাঁচটা বাচ্চার মতো স্বাভাবিক করে তোলাটাই অন্তরার একমাত্র লক্ষ্য। কী যে হবে বুবাইয়ের!বেয়ারা জল রেখে গেছে, গ্লাসে চুমুক দিল অন্তরা। গ্লাস নামিয়ে রাখতেই ঈষৎ সচকিত। অদূরে এক টেবিলে একটি মেয়ে, একদৃষ্টে তাকিয়ে তার দিকে। কে রে বাবা? শ্যামলা শ্যামলা মুখখানা চেনা চেনা লাগছে যেন! মেয়েটি প্রায় তারই বয়সী, চোখে চশমা, পরনে তাঁতের শাড়ি, চেহারা একেবারেই বিশেষত্বহীন…; কিন্তু পরিচিত। কোথায় দেখেছে?মেয়েটি দূর থেকেই হাসল একটু। অন্তরাও বোকার মতো ঠোঁট ফাঁক করেছে।টেবিল ছেড়ে এগিয়ে আসছে মেয়েটি। সামনে এসে সপ্রতিভ স্বরে বলল, চিনতে পারছ?মিহি কণ্ঠস্বর। ওই গলার আওয়াজেই অন্তরার মনেপড়ে গেছে। কফি হাউসে মাঝে মাঝেই তাদের টেবিলে আসত মেয়েটা। জয় তখন সবে দিগ্বলয় পত্রিকাটা বার করতে শুরু করেছে। সেখানে ছাপার জন্য কবিতা দিয়ে যেত মেয়েটি, আর তাদের হৈচৈয়ের মাঝে মুখে কুলুপ এঁটে বসেও থাকত কখনো সখনো। কী নাম যেন মেয়েটার? কী নাম যেন?স্মরণে আসামাত্র অকৃত্রিম হাসি ফুটেছে অস্তরার ঠোঁটে — তুমি তো সাহানা।— যাক চিনেছ তাহলে। সাহানাকে একটু যেন উৎফুল্ল দেখাল। অনুমতির অপেক্ষা না করেই চেয়ার টেনে বসেছে। হাসি হাসি মুখেই বলল, আমি তো তোমার মতো সুন্দরী নই, নেহাতই খেঁদিবুচি। ভাবছিলাম আমাকে তোমার মনে পড়বে কি না কে জানে।রূপের প্রশংসায় খুশিই হলো অন্তরা। তবু মুখে লজ্জা লজ্জা ভাব ফুটিয়ে বলল, যাহ্, কী যে বলো না…বুড়ি হতে চলেছি, এখন আবার সুন্দর অসুন্দর।— বয়স তোমায় ছুঁতেই পারেনি। এখনো তিরিশ-টিরিশ বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।হৃষ্ট মুখে অন্তরা বলল, বাজে কথা রাখ। তারপর বল, আছ কেমন?— আমাদের আবার থাকা। সংসার নিয়ে নাজেহাল হচ্ছি। এই তো ছেলের বই কিনতে…— কত বড় তোমার ছেলে?— সতেরো পুরে আঠারো চলছে। বারো ক্লাসে উঠল। আর্টস নিয়ে পড়ছে। ওর বাবা কয়েকটা রেফারেন্স বইয়ের নাম নিয়ে এসেছিল, সেগুলো কিনতেই আজ এ পাড়ায়।অন্তরা পলক বিমনা। তার প্রথম বাচ্চাটা মিসক্যারেজ না হলে সতেরো-আঠারোই হতো, নয় কি? সেও নিশ্চয়ই স্কুলের শেষ ধাপেই থাকত এখন। বুবাইকে তো সেভাবে স্কুলেই দেওয়া গেল না এখনো। কী যে হবে বুবাইয়ের!সাহানা নিজের মনেই বলছে, আজ স্কুলের ছুটি, ভেবেছিলাম একটু বিশ্রাম পাব। ঠিক একটা কাজ চেপে গেল ঘাড়ে।অন্তরা কথায় ফিরল— তুমি বুঝি স্কুলে পড়াও?— হ্যাঁ গো। সেই কুদঘাট পেরিয়ে। দু-দুখানা বাস বদলে যেতে হয়…যাতায়াতেই প্রাণ বেরোনোর জোগাড়।অন্তরা স্মিত মুখে বলল, তা বই কেনাকিনির ঝামেলাটা তোমার বর করলেই পারত।— হুঁহ, তাহলেই হয়েছে। যা খেয়ালি মানুষ। অফিসে যায় রোজ, তাতেই না আমি ধন্য হয়ে গেছি।বিরক্তি নয়, একটা সূক্ষ্ম গর্ব যেন উঁকি দিচ্ছে সাহানার চোখে। অন্তরার মজা লাগছিল। ভুরু নাচিয়ে বলল, কোথায় চাকরি করেন তিনি?— রাইটার্স বিল্ডিংয়ে। তবে ওটা নামকাওয়াস্তে। আসল চাকরি তো তার লিটল ম্যাগাজিন। ওই নিয়েই মেতে থাকে দিনরাত। প্রেসে ছুটছে, বিজ্ঞাপনের জন্য দৌড়াচ্ছে, লেখা জোগাড় করছে…— অর্থাৎ সাহিত্যপাগল।— পুরোপুরি। বিয়ের আগে যেমনটা ছিল, এখনো তেমনটাই আছে।বেয়ারা এসেছে আবার। অন্তরা সাহানাকে জিজ্ঞেস করল, কী খাবে বল?— শুধু কফি।— যাহ্, তা হয় নাকি? চিকেন ওমলেট নিই?— হেভি হয়ে যাবে। অনেক দেরিতে খেয়েছি আজ…— তা হোক। চিকেন ওমলেটই নিই। দেখি, পুরনো স্বাদটা পাই কি না।সাহানা হেসে উঠল। বেয়ারা অর্ডার নিয়ে চলে যেতেই বলল, তুমি বুঝি পুরনো স্বাদ খুঁজতে এসেছ?— যতটুকু মেলে।…তা তুমি এখন থাক কোথায়?— কাছেই। কৈলাস বোস স্ট্রিটে।মগজে ফের পলকা টোকা। জয়ও কৈলাস বোস স্ট্রিটে থাকত না? এখনো কি আছে সেখানে? সাহানা কি তার খবর রাখে? জিজ্ঞেস করবে সাহানাকে?প্রশ্ন করার আগেই সাহানা বলে উঠল, আমার কথা ছাড়ো। তোমার খবর বলো তো। বিয়ের পরই তো তুমি আমেরিকা চলে গিয়েছিলে, তাই না?— হ্যাঁ। বোস্টনে। গত বছর অবশ্য দেশে চলে এসেছি। ব্যাঙ্গালোরে সেটল করেছি।— তা হঠাৎ কলকাতায়?— বাবার শরীরটা ভালো যাচ্ছিল না, তাই একবার দেখে গেলাম।— ও। ছেলেমেয়ে কটি? তারা কত বড় হলো?— একটি


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ২৫৯ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • Guest ৫ বছর, ১১ মাস পুর্বে
    এটা বুক রিভিউ! লিখতে জানেননা তো লিখতে বসেছেন কেন? এইটা কি গল্প-অনুচ্ছেদের সেকশন পেয়েছেন যে যাচ্ছেতাই লিখে সাবমিট করে দিয়েছেন? রিভিউ লেখার আগে নিয়মটা দেখে নেওয়া উচিৎ ছিলো না কি? যত্তোসব!

  • Guest ৫ বছর, ১১ মাস পুর্বে
    এটা বুক রিভিউ রিভিউ! লিখতে জানেননা তো লিখতে বসেছেন কেন? এইটা কি গল্প-অনুচ্ছেদের সেকশন পেয়েছেন যে যাচ্ছেতাই লিখে সাবমিট করে দিয়েছেন? রিভিউ লেখার আগে নিয়মটা দেখে নেওয়া উচিৎ ছিলো না কি? যত্তোসব!

  • Md,Masudujjaman Masud
    User ৫ বছর, ১১ মাস পুর্বে
    darun ekti uponnas