বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

প্রেমময়,,,,,,,,পর্ব(১৯)

"রোম্যান্টিক" বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Md mainul islam (sagor) (০ পয়েন্ট)

X লেখিকা - Polok Hossain পলক হোসাইন ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ রুনার শরীর আরও খারাপ হয়ে পরলো।হয়তো চিন্তায় চিন্তায় প্রেশার বাড়িয়ে ফেলেছেন।এমনিতেও তার শরীর এখন ভালো যায় না।সকাল থেকে সায়েম তার রুমে দরজা আটকে বসে আছে।দরজা খুললে রুমের ভেতর থেকে বাজে গন্ধ বেরিয়ে আসে।কখনো কখনো সিগারেটের ধোয়ার অদ্ভুত গন্ধ পাওয়া যায়।নিজেকে নিজে নেশাগ্রস্ত করে রেখেছে। হালিমা চুলায় তরকারি গরম করে রেখেছে।রাতে খেতে কেউই ডাইনিং রুমে আসে নি।উদয়ও শুয়ে আছে।অরনিতা আসলো শুধু।হালিমাকে বললো- -রুনা আন্টি খেয়েছে? হালিমা না সূচক মাথা নাড়ালো।অরনিতা চিন্তিত স্বরে বললো- -রুনা আন্টি কোথায়?তাকে ডেকে আনো।আর বলো আমার সাথে খেতে বসতে। -খাইবো না।আমারে কইছে পরী আপুরে খাওয়াইতে। -সায়েম ভাইয়া খেয়েছে? -না।তার রুম বন্ধ।দরজা ধাক্কাইয়া বইলা আসছি। -দরজা খুলেছিলো? -না খুলে নাই।কোনো আওয়াজও করে নাই। অরনিতা রুনার কাছে গেলো।রুনা ঘুমায় নি।পরীকে নিয়ে শুয়ে আছে।অরনিতা রুমে আসার শব্দ টের পেয়ে তিনি দরজার দিকে তাকালেন।অরনিতা এসে তার পাশে বসলো আর বললো- -আসুন আন্টি,আমি আর আপনি এক সাথে খেতে বসি।আমার একা একা খেতে ভালো লাগে না। -উদয় খেয়েছে? -না।সে শুয়ে আছে। -উদয়কে নিয়ে খেতে বসো। -উদয় ঘুমিয়ে গেছে হয়তো তাই ডেকে ঘুম ভাঙাবো না।আপনি চলুন আমার সাথে।বউ-শাশুড়ি গল্প করতে করতে খাবো। রুনা অন্যদিকে ফিরে বললেন- -আমার খেতে ইচ্ছে করছে না।আমি এখন ঘুমাবো।উদয় উঠলে উদয়কে নিয়ে খেতে বসে পরো। -এমনিতেও আপনার শরীর ভালো যায় না।এইভাবে খাওয়া নিয়ে অবহেলা করলে তো আরও অসুস্থ হয়ে পরবেন। -আমি ঠিকাছি।আমাকে নিয়ে ভেবো না। -হালিমাকে বলি,এইখানে খাবার নিয়ে আসতে।রুমে বসেই খান। রুনা চেঁচিয়ে বললেন- -একবার বলেছি খাবো না।ব্যাস,খাবো না।কথা আর বাড়াবে না। অরনিতা চুপ হয়ে গেলো।সে কিছু না বলেই উঠে পরলো এইবার।রুনা শান্ত হলেন।মেয়েটা তো তাকে খাওয়ানোর জন্যই ডাকতে এসেছিলো।মেয়েটার সাথে এইভাবে কথা বলাটা হয়তো ঠিক হয় নি।বউ মানুষদের সাথে এইভাবে কথা বলা ঠিক না।রুনা অরনিতাকে ডেকে বললেন- -শোনো.. অরনিতা পেছনে ফিরলো আর বিছানার কাছে এসে দাঁড়ালো।অরনিতা বললো- -আমি জানতাম আপনি আমাকে আবার ডেকে খাবার নিয়ে আসতে বলবেন।আমি নিয়ে আসছি খাবার। রুনা বললেন- -খাবার আনতে বলি নি।আমার পাশে বসো। অরনিতা বসলো।রুনা বললেন- -যদি পরীকে সামলানোর দায়িত্ব তোমাকে দেয়া হয়।তুমি কি ওকে আগলে রাখতে পারবে? অরনিতা আনন্দিত স্বরে বললো- -অবশ্যই পারবো। -এই দায়িত্বটা এখন না।আমি যখন থাকবো না তখন এই দায়িত্ব তোমাকে নিতে হবে। -আপনি থাকবেন না মানে?কোথায় যাবেন? -কোথাও যাবো না।তোমাকে কথাগুলো বলে রাখলাম।মনে রাখলেই চলবে। -আন্টি,আপনি হঠাৎ এইরকমভাবে কেন বলছেন? -আমার চিন্তা থেকে এসব কথা বেরিয়ে আসছে।তোমার বয়স যখন আমার বয়সে এসে ঠেকবে তখন তোমার চিন্তাও আমার মতোই হবে।তখন তুমিও সংসার নিয়ে এমন এমন কিছু ভাবতে শুরু করবে যা তোমার সন্তান সন্তানাদিও ভাববে না। অরনিতা অবাক হয়ে বললো- -আমি আপনার কথা কিছুই বুঝতে পারছি না আন্টি। -এখন তোমার বোঝার সময় হয় নি।এসব বুঝতে আরও অনেক সময় বাকি। অরনিতা প্রসঙ্গ পালটিয়ে বললো- -খাবার এনে দেই আন্টি?খেয়ে ঘুমিয়ে পরুন।শরীর ভালো লাগবে। -সায়েম খেয়েছিলো? -না।বড় ভাইয়া খায় নি।সকাল থেকে রুমের দরজা আটকে বসে আছে।শুধু একবার দরজা খুলেছিলো। -সায়েমকে নিয়েই চিন্তা হচ্ছে। -বেশী চিন্তা করবেন না তো আন্টি।আপনার শরীর এমনিতেও ভালো না। -সায়েমকে যদি আবার বিয়ে দিয়ে পরীর জন্য মা এনে দেই।কেমন হবে? -ভাইয়া কি রাজি হবেন? -রাজি হবে না।আমি রাজি করাবো। অরনিতা এই ব্যাপারে কিছু বললো না। রুনা বললেন- -আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি।কেমন স্বপ্ন দেখেছি শুনবে? -হ্যা শুনবো। -দেখেছি,আমি সবাইকে রেখে চলে যাচ্ছি।ইচ্ছে ছিল পরীকে বিয়ে দিয়ে যাবো।কিন্তু তাও পারি নি।সায়েমের বাবাও ইদানীং আমার স্বপ্নে আসছে।স্বপ্নে সায়েমের বাবার সাথে অনেক কথা হয় আমার। -কোথায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন? -জানি না।অরনিতা,তুমি উদয়কে নিয়ে খেতে বসে পরো। -আপনিও আসুন আন্টি।আমাদের সাথে খাবেন। -আমার খাবার হালিমাকে দিয়ে রুমে পাঠিয়ে দেও। -ঠিকাছে। অরনিতা উঠে চলে গেলো। . . অরনিতা বিছানায় এসে বসতেই উদয় এপাশ ফিরলো।উদয় বললো- -খেয়েছো?ঘুমিয়ে পরো। অরনিতা চমকে গিয়ে উদয়ের দিকে তাকিয়ে বললো- -সে কি আপনি এখনো ঘুমান নি? উদয় উঠে বসলো।আর বললো- -চোখ বন্ধ করে এতোক্ষণ ঘুমানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম কিন্তু ঘুম আসছে না। -আপনি খেয়ে আসুন।তরকারি গরম করা আছে। উদয় বসে রইলো।অরনিতা উদয়ের দিকে তাকিয়ে বললো- -আজ সবার মনেই চিন্তার ছাপ দেখতে পাচ্ছি।সবাইকে দেখে আমারও খুব বেশী চিন্তা হচ্ছে। উদয় বললো- -কে বললো চিন্তা করছি।এমন কিছুই না পাগলী। -আমি সব বুঝতে পারছি।আমার কাছে লুকানোর চেষ্টা আপনিও করে যাচ্ছেন। -বাদ দাও ওসব কথা।ঘুমিয়ে পরো তুমি। -আপনাকে চিন্তায় দেখলে আমার ঘুম আসবে না। -ভুল ধারণা তোমার।আমি কোনো চিন্তাই করছি না। -এইবার কিছুক্ষণ হাহা করে হাসুন তো দেখি।আপনার যেই হাসিটা দেখলে আমার সবসময় রাগ হয় সেই হাসিটা হাসুন। উদয় হেসে বললো- -তুমি সত্যি-ই একটা পাগলী। -আগে তো হিটলার বউ বলতেন।আর এখন পাগলী! -তুমি হচ্ছ আমার বহুরূপী বউ।কখনো পাগলী,কখনো হিটলার,কখনো অপ্সরী।ধীরে ধীরে একেকটা রুপ আবিষ্কার করছি। অরনিতা হেসে বললো- -আমার বাকি রুপগুলোও শোনার অপেক্ষায় রইলাম। -এখন ঘুমিয়ে পরো। -আমারও ঘুম আসছে না আপনার মতো।চলুন দুজন ব্যালকুনিতে দাঁড়িয়ে চাঁদ দেখি। -এখন চাঁদ দেখবে? -এখনি তো চাঁদ দেখার সময়।এখন দেখবো না তো কখন দেখবো!এমনভাবে বললেন যেন চাঁদ রাতে না।সকালে দেখা যায়। -চাঁদে তেমন সৌন্দর্য নেই।চাঁদ দেখার বস্তু না। -আমি ঠিকই বলেছিলাম আপনি একটা আনরোমান্টিক।রাতের জ্যোৎস্না,জোনাকিপোকার আলো উপভোগ করা এইগুলোই তো রোমান্সের অংশ বিশেষ। উদয় হেসে বললো- -চলো,টিকটিকি দেখি।মাঝেমাঝে দেয়ালে দুটো টিকটিকি জুটি বেধে বসে থাকে।এইরকম রোমান্টিক দৃশ্য দেখেছো কখনো?আমি আর আমার বন্ধুরা এই নিয়ে বাজে বাজে জোক্স বলে হাসাহাসি করতাম। অরনিতা বিরক্ত হয়ে বললো- -আপনি একটা টপিক টপকে অন্য একটা টপিকে লাফ দিয়ে চলে গেলেন কেন?এইখানে টিকটিকি আসলো কোনদিক থেকে? -তোমাকে ভয় পাওয়ানোর জন্য বলেছি।অবশ্য আমি তো মজার কথা বলেছি।ভেবেছি এই কথা শুনে তুমি হেসে ফেলবে। -আপনি ভালো করেই জানেন যে আমি টিকটিকি ভয় পাই।তাই বার বার টিকটিকির কথা ইচ্ছে করে বলেন। -বউকে রাগানোর,হাসানোর ,রসিকতা করার অধিকার আছে বলেই করি। অরনিতা ভাব নিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বললো- -আমি চাঁদ দেখতে যাচ্ছি।লাগবে না আমার কারো।একা একা দাঁড়িয়েই চাঁদ দেখবো। উদয় হেসে বললো- -সাবধানে দাঁড়িয়ো ব্যালকুনিতে।যদি হঠাৎ দেয়াল থেকে একটা টিকটিকি গড়িয়ে তোমার মাথায় পরে! অরনিতা ভ্রু কুঁচকে উদয়ের দিকে তাকালো।উদয় হাহা করে হেসে ফেললো।অরনিতা কিছু না বলেই ব্যালকুনিতে গিয়ে দাঁড়ালো।ঠান্ডা বাতাস আসছে।ঠান্ডা বাতাস এসে ধাক্কা খেতেই গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।চাদর পরে আসলে ভালো হতো।কিন্তু রুমে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে না।অরনিতা ওড়না চাদরের মতো গায়ে জড়িয়ে নিলো।পাতলা ওড়নায় কাজ হচ্ছে না।শীত লাগছে প্রচন্ড।হঠাৎ পেছন থেকে চাদর জড়িয়ে দেয়ার মতো স্পর্শ লাগলো।অরনিতা চমকে গিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখলো উদয় চাদর জড়িয়ে দিচ্ছে।অরনিতা সামান্য হেসে বললো- -আমি জানতাম আপনি আসবেন। -কি করে জানলে? -বলবো না। -ঠিকাছে বলো না। অরনিতা খেয়াল করলো উদয়ও শীতে কাপছে।অরনিতা চাদরের এক কোন নিজে জড়িয়ে,চাদরের অন্য কোন উদয়ের গায়ে জড়িয়ে দিলো।উদয় অবাক হয়ে তাকালো অরনিতার দিকে।অরনিতা ফিসফিসিয়ে বললো- -আমার দিকে তাকিয়ে আছেন কেন?চাঁদের দিকে তাকান। -তোমার চেয়ে চাঁদটা তেমন সুন্দর না। অরনিতা মুচকি হেসে বললো- -কাব্যিক কথা বলা ছাড়ুন তো। -বউয়ের সাথে কাব্যিক কথা বলবো না তো কার সাথে বলবো! -হয়েছে।অনেক মজা করেছেন।এইবার কোনো মজা না।আপনি চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকুন।কিছুক্ষণ পর নিজ থেকেই কিছু একটা ফিল করতে পারবেন।এরপর হাল্কা একটা নিশ্বাস ফেলবেন।এরপর দেখবেন মন খুব ফ্রেশ লাগছে। -তোমার কথা শুনে হাসি পাচ্ছে।চাঁদ দেখে আবার কি ফিল করা যায়?একেবারে বোরিং জিনিস। -চাঁদ বোরিং না।বরং আপনি বোরিং।তাই চাঁদকেও বোরিং লাগে।আপনি চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকুন।কিছু ফিল করতে হবে না আপনার।আমারটা আমিই ফিল করছি। অরনিতা চাঁদের দিকে তাকিয়ে রইলো।কিছুক্ষণ তাকিয়ে ছোট একটি নিশ্বাস ফেলে চোখ বন্ধ করলো।উদয় ততোক্ষণ তাকিয়ে রইলো অরনিতার দিকে।এক চাদরে দুজন দাঁড়িয়ে আছে।অরনিতার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে উদয়।চোখের পাতা নড়ছে না।চাঁদটাকে হাতের মুঠোয় মনে হচ্ছে।বাহিরে থেকে তিনটা চারটা জোনাকি পোকা এসে ব্যালকুনিতে ঢুকলো।জোনাকিরা আলো ছড়িয়ে ভরিয়ে দিলো চারিদিক।অরনিতা চোখ খুলে উদয়ের দিকে তাকিয়ে দেখলো উদয় নিষ্পলক চোখে তাকিয়ে আছে ওর দিকে।অরনিতা মুচকি হেসে উদয়ের কাধে মাথা রেখে চাদরটা শক্ত করে জড়িয়ে নিলো দুটি দেহে।উদয়ও জড়িয়ে ধরলো অরনিতাকে।বাতাস বইতে শুরু করেছে আবার।কিন্তু বাতাস যেন গায়ে স্পর্শ করছে না।সেই বাতাস অরনিতার চুল উড়িয়ে উদয়ের মুখে ছড়িয়ে দিচ্ছে।আর উদয় সেই কুন্তলের অস্পষ্ট ঘ্রাণে মগ্ন হয়ে রইলো। To Be Continued...


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ১০৬৫ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
  • Md mainul islam (sagor)
    User ৫ বছর, ২ মাস পুর্বে
    তোদের সামনে পাইলে হোগার মধ্যে বড় বড় বাশঁ দিতাম, আমার ফোন আমার আই ডি,আমি কপি করছি তাতে তোদের কি,,নোক্সট টাইম যদি এই রকম মন্তব্য করস তাই যে কি করম আমি নিজেও জানি না,যত সব দালাল

  • Labony
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    Aita to polok apur likha...

  • Rohan
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    ওই মিয়া গল্প লিখতে পারো না গল্পের ঝুরি তে আইডি খুলচো কেন???? পলক আপুর গল্প কপি করো??? হা ফাজলামি করো মিয়া।।।।সামনে পাইলে দেখাইতাম।।।।....

  • jannat
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    গল্পটা পলক আপুর লেখা।আপনি নিজের নামে গল্পটা দিলেন কেন।কপিবাজ চোর

  • drama boy
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    আরেকজনের লেখা গল্প নিজের নামে চালিয়ে দিয়ে নিজের নিম্ন মস্তিষ্কের সাথে আমাদের সকলকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন..মেধা থাকলে নিজের ব্রেইন খাটিয়ে লিখুন।অন্যের মেধা দিয়ে চললে জীবনে হচট খেতে হবে আপনার।একবার না। বার বার।

  • পলক হোসেন
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    কোনো গল্প কোথাও পাবলিশ করার আগে রাইটারের পারমিশন নিতে হয়। 'প্রেমময়' গল্পটি আমার লেখা।পারমিশন ব্যতীত গল্পটি এখানে পাবলিশ করার মানে কি?আমি প্রতিদিন কষ্ট করে গল্প লিখে যাবো আর আপনারা কার্টিসি ছাড়া গল্প দিয়ে পাবলিশ করে যাবেন!!!!লেখকের নামের কার্টিসি কোথায়?অদ্ভুত তো!

  • Rohan
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    Aro porbo lagle jogajog Facebook.com/Amaderr.golpo

  • Rohan
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    Next porbo daw na keno???

  • ......
    Guest ৬ বছর, ৪ মাস পুর্বে
    Ata ki r agabena!!!Na ki ai porjontoi says