বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

নাইট অভ দ্য ভ্যাম্পায়ার পর্ব--৮

"ভৌতিক গল্প " বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান রিয়েন সরকার (০ পয়েন্ট)

X নাইট অভ দ্য ভ্যাম্পায়ার অনুবাদ:অনীশ দাস অপু পর্ব--৮ 'শাটোরের গল্পে ভয়ের চেয়ে করুন রস বেশি।গল্পের শুরু তার মা প্রিন্সেস কিয়েলকে নিয়ে।তার সঙ্গে প্রিন্স রাঙ্কটের বিয়ে হয়।কিয়েল ছিল গোটা আটলান্টিসের রানী।তার ছিল একডজন মেয়ে।তবে ছেলের বড় শখ ছিল তার।ছেলে হলে সে রাজ্যের রাজা হতে পারবে।প্রতিবার একটি করে মেয়ে সন্তানের জন্ম দিত কিয়েল আর অভিশাপ দিত বিশ্ব ব্রহ্মান্ডকে।ত্রয়োদশবারের মত গর্ভবতী হয় কিয়েল।এবারও জন্মগ্রহণ করে একটি মেয়ে।মেয়েটি ছিল খুবই কুৎসিত এবং বিকলাঙ্গ। এরকম হওয়ার কারণ কিয়েল সে অভিশাপ দিয়েছে সেই সব অভিশাপ লেগেছে তার মেয়ের গায়ে।মেয়েটির একটি পা ছিল অন্যটির চেয়ে খাটো,একটা হাত ছিল বাঁকা, কান ছিল কিম্ভুত। কিয়েল তার বিরাট চেহারার মেয়েকে অভিশাপ দেয়।নাম রাখে শাটোর। শাটোর অর্থ যে মৃত্যু ডেকে আনে। 'কিয়েল শাটোরকে মোটেই ভালোবাসত না।সে তার ভাইকে হুকুম দেয় শাটোরকে জঙ্গলে দিয়ে আসতে।যাতে বনের জন্তুরা খেয়ে ফেলে অসহায় মেয়েটিকে।কিয়েলে র ভাই দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে শাটোরকে নিয়ে জঙ্গলে যায়।কাজটা করার মোটেই ইচ্ছে তার ছিল না।কিন্তু পরাক্রান্তশালী বোনকে সে যমের মত ডরাত।সে জঙ্গলে যেতে যেতে বাচ্চাটাকে দেখছিল।বাচ্চার একটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গও স্বাভাবিক ছিল না।শুধু চোখজোড়া ছাড়া।চোখ ছিল টলটলে নীল এবং স্বচ্ছ।বাচ্চার চোখের দিকে তাকিয়ে মন আরো নরম হয়ে যায় হারোমের।সে বুঝতে পারে এ শিশুকে হত্যা করা তার পক্ষে সম্ভব নয়।কিন্তু তার কী করার আছে?সে জানত কিয়েল একটা উন্মাদিনী।বাচ্চ াটাকে হত্যা না করলে কিয়েলই উল্টো হারোমকে মেরে ফেলবে। 'বাচ্চা নিয়ে জঙ্গলের মধ্যে একটি ফাঁকা জায়গায় চলে আসে হারোম।ওখানে কোমড় সমান লম্বা চকচকে একটি গাছের গুঁড়ি ছিল।এখানে বাচ্চাটিকে ফেলে রেখে যাবে কি না ভাবছিল সে।কিন্তু সায় দিচ্ছিল না মন।কারন জানত এখানে বাচ্চাটাকে রেখে গেলে একঘন্টাও টিকতে পারবে না।সে বুঝতে পারছিল বিরাট একটা পাপ করছে অসহায় শিশুটিকে এভাবে ফেলে রেখে।কিন্তু অন্য কিছু করার ছিল না বলে শিশুটিকে সে ওই গাছের গুঁড়ির ওপর রেখে নিজের গন্তব্যে পা বাড়ায়।' 'ওই সময় ঘটে যায় এক অলৌকিক ঘটনা।হারোম লক্ষ করে বাচ্চাটার বিকলাঙ্গতা তার শরীরে ভর করতে শুরু করেছে।সে একেক কদম ফেলছে আর বিকৃত হয়ে উঠছে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ।তার একটা পা খাটো হয়ে যায়,আরেকটা পা ফুলে হয়ে যায় ঢোল।তৃতীয় কদমে তার ডান গালে গজিয়ে যায় মস্ত আঁব।সে ফাঁকা জায়গার শেষ প্রান্তে পৌঁছেছে, ততক্ষণে শাটোরের মত চেহারা হয়ে গেছে তার।সে বুঝতে পারছিল প্রকৃতি তাকে হুকুম দিচ্ছে কিয়েলের ভয় জয় করে বাচ্চাটিকে রক্ষা করার জন্য।নইলে প্রকৃতির অভিশাপে বাকি জীবনটা তাকে এভাবেই কাটাতে হবে।' 'মনস্থির করে ঘুরে দাঁড়ায় হারোম। বাচ্চাটার দিকে আবার পা বাড়িয়েছে,শরীরের বিকৃতি ওক এক করে অদৃশ্য হয়ে যেতে থাকে।শাটোরকে সে যখন আবার কোলে তুলে নিয়েছে,ততক্ষণে সে আবার আগের মত সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষ। তবে বাচ্চাটা আগের মতই কদাকার এবং কুৎসিত রয়ে গেছে।শিশুটিকে দিয়ে কী করবে বুঝতে পারছিল না হারোম।তার কাছে খাবার নেই,টাকা নেই।কার কাছে সাহায্য চাইবে তাও জানে না।' 'ওই সময় জঙ্গলে জাই নামে এক শক্তিশালী জাদুকর বাস করত।জাই ভয়ানক বুড়ো।জাদুর সাহায্যে দীর্ঘদিন ধরে বেঁচে ছিল সে। সে কিয়েলের অভিশাপ এবং শাটোরের বিকলাঙ্গতার কথা জানত।হারোম বাচ্চাটিকে নিয়ে জঙ্গলে ঢোকার পর থেকে সে ওদেরকে অনুসরণ করে চলছিল।সে জাদুকর হিসেবে মন্দ ছিল না।তবে শিশুটিকে রক্ষার কোনো ইচ্ছেও ছিল না তার।আসলে অন্যের ব্যাপারে নাক গলাতে চাইত না জাই।তবে হারোমকে বাচ্চাসহ অসহায় অবস্থায় দেখে তার মায়া লেগে যায়।সে ওদেরকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে।' ' হারোম জাইকে দেখে খুব খুশি হয়।অনুরোধ করে জাই যেন বাচ্চাটাকে লালনপালনের দায়িত্ব গ্রহণ করে।বাচ্চার চোখের দিকে তাকিয়ে জাইর মনও গলে যায়।তবে সে একটা শর্ত জুড়ে দেয় - বড় হবার পর শাটোরকে নিজের রাজ্যে ফিরে যেতে হবে এবং সে রানী হবে।এ শর্তে রাজি হয়ে যায় হারোম।তবে বুঝতে পারছিল না এটা কীভাবে ঘটবে।' ' জাই শাটোরকে নিয়ে জঙ্গলে নিজের গুহায় চলে আসে।তাকে লালনপালন শুরু করে।তবে কাজটা সহজ ছিল না মোটেই।কারন বেশিরভাগ সময় অসুস্থ থাকত শাটোর। শারীরিক বিকলাঙ্গ তার শরীরের ভেতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গেরও ক্ষতি করেছিল।জাই তাকে ছাগলের দুধ খাওয়াত।কিন্তু ওটা হজম করতে পারত না শাটোর। মেয়েটিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য নানান ভেষজ ওষুধ খাওয়াতে হতো। প্রথম দশ বছর শাটোর শুধু জাই'র তৈরি ভেষজ চা-ই খেয়েছে।অন্য কিছু গলা দিয়ে নামেনি তার।' 'বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শাটোর জানতে চাইছিল সে কে,কোত্থেকে এসেছে,তার আসল বাবা-মা কোথায়,তাদেরকে সে দেখতে পাচ্ছে না কেন ইত্যাদি।জাই বানিয়ে বানিয়ে জবাব দিত।তবে অত্যন্ত বুদ্ধিমতী শাটোর বুঝে ফেলত তাকে মিথ্যে বলছে জাই।সে এক সময় জোর করে কথাটা জেনে নেয়।এবং জানার পরে প্রবল বেদনায় ভেঙ্গে পরে সে।জাই'র আফসোস হচ্ছিল কেন সে সত্যি কথাটা বলতে গেল।' ' শাটোর বড় হয়ে উঠছিল। সে প্রকৃতিগতভাবেই প্রচন্ড এক ক্ষমতার অধিকারী ছিল।পন্ডিতরা বলতেন শাটোরের জন্ম হয়েছে প্রকৃতির প্রতিশোধ নেয়ার যন্ত্র হিসেবে।' 'শাটোরের অলৌকিক ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছিল।বড় হওয়ার পরে তাকে আরো ভংয়কর দেখাত।সে জাই'র কাছ থেকে শিখে নিচ্ছিল জাদুবিদ্যা, ভেষজ ওষুধ তৈরির কলাকৌশল এবং আলকেমি রহস্য।জাই'র সমস্ত জাদুবিদ্যা শিখে নেয় শাটোর।' 'দুর্লভ একটি ক্ষমতার অধিকারী ছিল সে -কী ঘটবে তা আগেই উপলব্ধি করতে পারত।সে পূর্ণিমার রাতে একাকী ঘুরে বেড়াত অরণ্যে।রাতের অনেক গোপন রহস্য জানতে পারত।চাঁদ তাকে দিত নানান তথ্য।' 'শাটোর কিভাবে ভ্যাম্পায়ারে পরিনত হয় তা আরও রহস্যই রয়ে গেছে।যদ্দুর জানা যায়,মানুষ বলি দেয়ার মাধ্যমে এঘটনা ঘটে।এক রাতে জাই তার প্রিয় বৃক্ষের নিচে বসে তামাক খাচ্ছিল,এমন সময় শাটোর শিকলে বাঁধা হারোমকে নিয়ে ওখানে হাজির হয়ে যায়।জাই জানত না শাটোর তার মায়ের রাজ্যে গিয়ে হারোমকে বিছানা থেকে সোজা তুলে নিয়ে এসেছে।জাই শাটোরকে বলেছিল কোন পরিস্থিতিতে হারোম তাকে জঙ্গলে নিয়ে এসেছিল।কিন্তু শাটোর তার মামাকে অভিযুক্ত করে তাকে অপহরণ করে জঙ্গলে নিয়ে আসার জন্য।সে প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত হয়ে উঠেছিল।সে মামার রক্তে গোসল করে সুন্দরী এবং স্বাস্থবতী হতে চাইছিল।কে যেন তাকে বলেছিল রক্ত পান করলে অনন্তযৌবনা হওয়া যায়।বিশেষ একটি ফর্মূলা অনুসরণ করতে হয়।তবে ওই ফর্মূলার কথা আমি নিজেও জানি না।শুধু জানি শাটোর পূর্ণিমা চাঁদের সমস্ত শক্তি আহ্বান করেছিল এবং পান করেছিল হারোমের রক্ত।সে হারোমের শরীরের সমস্ত রক্ত পান করে।' ' জাই কি এ পরিবর্তন নিজের চোখে দেখেছে?' বাধাঁ দিল ওয়াচ। ' হ্যাঁ,' বলল অ্যান টেম্পলটন। ' সে শাটোরকে বাধা দেয়নি কেন?' বলল অ্যাডাম।'আপনি তো বললেন জাই ভালো জাদুকর ছিল,সে তো জানত শাটোর খারাপ কাজ করছে।' অ্যান টেম্পলটন বলল,' সে বাধা দেয়নি কারন সে শাটোরকে খুব ভালোবাসত।শাটোর বলেছিল একমাত্র এভাবেই সে সুন্দরী হয়ে উঠতে পারবে। শাটোরের কথা বিশ্বাস করেছিল জাই।শাটোর ওই ফর্মূলা অনুসরণ করে সত্যি সুন্দরী হয়ে ওঠে।তবে হারোম মারা যাবার পরে শাটোর বুঝতে পারে শুধু রাতের বেলায় সে নিজের সৌন্দর্য প্রদর্শন করতে পারবে।কারন দিনের আলো সহ্য হতো না তার।আর সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য প্রতিরাতে পান করতে হবে তাজা রক্ত।শাটোর শুধু সুন্দরীই নয়,প্রচণ্ড ক্ষমতাশালীও হয়ে উঠেছিল।শারীরিক এবং মানসিক উভয় দিক থেকেই।আর বুড়িয়ে যায়নি সে।শুধু তাই নয়,সে যেসব লোকের রক্তপান করেছে তারাও তার মত ভ্যাম্পায়ার হয়ে গেছে।' 'আর জাই কি করল?' জিজ্ঞেস করল ওয়াচ। 'জাই'র কোনো পরামর্শ কানে তোলেনি শাটোর,' জবাব দিল অ্যান টেম্পলটন। 'শাটোর প্রথম যে মানুষটিকে ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত করে সে ছিল জাই।জাই এখনও তার সঙ্গে আছে।' 'সে কি মন্দ মানুষ?' প্রশ্ন করল অ্যাডাম। কাঁধ ঝাঁকাল ডাইনি।'সে পঞ্চাশ হাজার বয়সী এক ভ্যাম্পায়ার। তবে অতীতের কথা তার মনে আছে এবং ভ্যাম্পায়ার হবার ইচ্ছে তার ছিল না।কাজেই বলতে পারি সে মন্দ প্রকৃতির নয়।' ' শাটোর কি দেশে ফিরে তার মা'র ওপর প্রতিশোধ নিতে পেরেছিল?' জানতে চাইল ওয়াচ। 'হ্যাঁ,' জবাব দিল অ্যান টেম্পলটন। 'নিজের প্রচণ্ড ক্ষমতা দিয়ে এবং বিপুল সংখ্যক ভ্যাম্পায়ার নিয়ে সে তার মা'র রাজ্যে হামলা চালায়। শাটোর তার মাকেও ভ্যাম্পায়ারে পরিণত করে।এবং মাকে বাধ্য করে তার চাকরানি হতে।তবে শাটোর তার বাবা রাজা রাঙ্কটের সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াইতে পেরে উঠেনি।রাজা - শাটোর এবং তার অনুগতদের বের করে দেয় রাজ্য থেকে।বেশির ভাগের কল্লা কাটা পরেছিল। তবে অল্প ক'জন বেঁচে যায়।সেই ভ্যাম্পায়ারগুলো এখন আতংকের সৃষ্টি করছে।' 'শাটোর এখানে এল কেন?' জিজ্ঞেস করল অ্যাডাম।'এবং এ সময়ে কেন?' 'স্পুকসভিল হলো অফুরন্ত শক্তির আধারের একটি শহির,' বলল অ্যান টেম্পলটন। 'শাটোরের শক্তি ক্রমে কমে আসছিল।এখান থেকে সে নতুন উদ্যানে কাজ শুরু করতে চেয়েছে।' 'কিন্তু ওকে থামাবার উপায় কী?' জিজ্ঞেস করল অ্যাডাম। 'ওর বুকের মধ্যে কাঠের গোঁজ ঢুকিয়ে দিলেই একমাত্র ওকে হত্যা করা সম্ভব,' জানাল ডাইনি। ' একথা আগেই জানি,' বলল স্যালি। 'কিন্তু আপনি আপনার শক্তি দিয়ে ওকে কজ্বা করতে পারবেন না?' প্রশ্ন করল অ্যাডাম। অনিচ্ছাসত্ত্বেও জবাব দিল অ্যান টেম্পলটন। 'তা হয়তো সম্ভব। কিন্তু ওর সঙ্গে সরাসরি লড়াই করতে গেলে স্পুকসভিল শহর পরিণত হবে ধ্বংসস্তুপে।' 'কিন্তু আমরা কিভাবে ওকে ধ্বংস করতে পারব সে ব্যাপারে তো কিছু বললেন না,' বলল স্যালি। ' তোমরা তাকে কিভাবে ধ্বংস করবে সেটা তোমাদের ব্যাপার।'বলল ডাইনি। 'তবে আমি এর মধ্যে জড়াতে চাই না।' 'তাহলে আপনি কী করবেন?' উষ্মা স্যালির কন্ঠে।'প্রাসাদে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকবেন?' কালরাতের মধ্যে এ শহর ভ্যাম্পায়ারদের শহর হয়ে যেতে পারে তা জানেন?' কটমট করে ওর দিকে তাকাল অ্যান টেম্পলটন। 'আমি আমার প্রাসাদে চুপচাপ বসে থাকব।কারন বললামই তো আমি শাটোরের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষে জড়ালে তোমরা কেউ বাঁচবে না।' সিধে হলো ওয়াচ।'শাটোর সম্পর্কে তথ্য দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, মিস টেম্পলটন। আশা করছি আমরা নিজেরাই ধ্বংস করতে পারব ভ্যাম্পায়ারের রানীকে।' আসন ছাড়ল অ্যান টেম্পলটন। ইঙ্গিত পরিস্কার - মীটিং শেষ। এবার যে যার বাড়ি যাও।তার ঠোঁটে আবছা হাসির রেখা ফুটে উঠেই মিলিয়ে গেল। 'শাটোর তার হাজার হাজার শত্রু নিধন করেছে,' বলল সে। 'সে তোমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ অনুসরণ করবে।তবে তোমাদের মনের খবর জানার ক্ষমতা তার নেই।তার দুর্বল কিছু দিক নিশ্চয় আছে।তবে আমি নিজেও তা জানি না।' বিরতি দিয়ে মাথা দোলায় সে। 'তোমাদের সৌভাগ্য কামনা করছি। শাটোরের সঙ্গে লড়াইয়ে জিততে ভাগ্যের সহায়তা খুব দরকার তোমাদের।' (চলবে) @নেকরে মানব


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ২৮১ জন


এ জাতীয় গল্প

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now